Sri Sri Thakur Anukulchandra Bani
“অশিক্ষিতকে শিক্ষা দেওয়া বরং অনেক সোজা হয়,কুশিক্ষিতদের শিক্ষক হওয়া সেটাই কঠিন কাজ সোজা নয়” ----------- Anukul Thakur
“যদি সাধনায় উন্নতি লাভ করতে চাও, তবে কপটতা ত্যাগ কর”----------- Anukul Thakur
“কপট হয়োনা, নিজে ঠকও হয়োনা, আর অপরকেও ঠকিও না” ----------- Thakur Anukulchandra
শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্রের বাণী
“অমৃতময় জল কপটের নিকট তিক্ত লবনময়, তীরে যাইয়াও তার তৃষ্ণা নিবারিত হয় না” –----------- Anukul Thakur
“তুমি যায় দেখোনা কেন, অন্তরের সহিত সবার আগে তার ভালোটুকু দেখার চেষ্টা করো আর এই অভ্যাস তুমি মজ্জাগত করে ফেলো” –----------- Anukul Thakur

“কপট ব্যাক্তি অন্যের নিকট সুখ্যাতির আশায় নিজেকে নিজেই প্রবঞ্চনা করে, অল্প বিশ্বাসের দরুন অন্যের প্রকৃত দান হতেও প্রবঞ্চিত হয়” ----------- Anukul Thakur
“সব মতই সাধনা বিস্তারের জন্য, তবে তা নানান প্রকারের হতে পারে; আর যতটুকু বিস্তারে যা হয় তাই অনুভূতি ও জ্ঞান। তাই ধর্ম অনুভূতির উপর” –----------- Anukul Thakur
“কাউকে যদি বলিস কিছু সংশোধনের তরে, গোপনে তাকে বুঝিয়ে বলিস সমবেদনা ভোরে” –----------- Thakur Anukulchandra

“সহিতে তুমি না পারো যদি অন্যের কটু ব্যবহার, কেমন করে সইবে তারা তোমার তিক্ত অত্যাচার”----------- Anukul Thakur
“তোমার নজর যদি অন্যের কেবল খারাপটাই দেখে, তবে তুমি কখনই কাউকে ভালোবাসতে পারবেনা। আর যে সৎ দেখতে পারে না সে কখনই সৎ হয় না” –----------- Anukul Thakur
sri sri thakur anukulchandra bani in bengali

“কোনো মতের সঙ্গে কোনো মতের প্রকৃত পক্ষে কোনো বিরোধ নেই, ভাবের বিভিন্নতা, রকমের বিভিন্নতা বলেই নানাপ্রকারে একরকম অনুভব” ----------- Anukul Thakur
“হিন্দু ধর্ম, মুসলমান ধর্ম, খ্রিস্টান ধর্ম, বৌদ্ধ ধর্ম ইত্যাদি কথা আমার মতে ভুল, বরং ও সবগুলি এক একটি মত”----------- Thakur Anukulchandra

“হে আমার পালনকর্তা তুমি আমার ভেতর থেকে সকল কপটতাকে দুর করে দাও এবং কপট মানুষও যদি আমার সঙ্গ লাভ করে তবে তারা যেন সহজ সরল হয়ে যায়” ----------- Anukul Thakur
“তুমি যাই দেখ না কেন, অন্তরের সহিত দেখাই সর্বাগ্রে| তার ভালোটুকুই দেখতে চেষ্টা কর, আর এই অভ্যাস তুমি মজ্জাগত করে ফেল” –----------- Anukul Thakur
“তোমার মন যত নির্মল হবে, তোমার চোখ ততই নির্মল হবে, আর জগৎটা তোমার নিকট নির্মল হয়ে ভেসে উঠবে” – ----------- Thakur Anukulchandra
sri sri thakur anukulchandra bani in bengali
“কারো সাহায্য যখন তুমি না পাও, তখন পিতার কাছে যাও | সে তার সর্বস্ব বিলিয়ে দিয়ে তোমাকে সাহায্য করতে প্রস্তুত থাকবে। কৃতজ্ঞতাবোধ থাকতে হবে নচেৎ অমানুষ সেই সন্তান” ----------- Thakur Anukulchandra

“মাটির শরীর মাটি হবে মাটি ছাড়া নাই বিধান, মাটিরে তুই কররে খাঁটি অমৃতেরই এনে নিদান” –----------- Anukul Thakur
“সরল ব্যাক্তি উদ্ধ্বদৃষ্টি সম্পন্ন চাতকের মত। কপটী নিন্মদৃষ্টি সম্পন্ন শকুনের মত। ছোট হও, কিন্তু লক্ষ্য উচ্চ হোক; বড় এবং উচ্চ হয়ে নিন্মদৃষ্টিসম্পন্ন শকুনের মত হওয়ায় লাভ কি?”----------- Anukul Thakur
Anukul Thakur Quotes in Bengali

“তুমি লাখ গল্প কর, কিন্তু প্রকৃত উন্নতি না হলে তুমি প্রকৃত আনন্দ কখনই লাভ করতে পারবে না। কপটশয়ে মুখের কথার সঙ্গে অন্তরের ভাব বিকশিত হয় না, তাই আনন্দের কথাতেও মুখে নীরসতার চিহ্ন দৃষ্ট হয়; কারন, মুখ খুললে কী হয়, হৃদয়ে ভাবের স্ফুর্তি হয় না”----------- Anukul Thakur
“পরনিন্দা করাই পরের দোষ কুড়িয়ে নিয়ে নিজে কলঙ্কিত হওয়া; আর, পরের সুখ্যাতি করা অভ্যাসে নিজের স্বভাব অজ্ঞাতসারে ভালো হয়ে পড়ে। তাই বলে কোনো স্বার্থবুদ্ধি নিয়ে অন্যের সুখ্যাতি করতে নেই। সে তো তোষামোদ। সেক্ষেত্রে মন ও মুখ প্রায়ই এক থাকে না। সেটা কিন্তু বড়ই খারাপ, আর তাতে নিজের স্বাধীন মত প্রকাশের শক্তি হারিয়ে যায়” ----------- Thakur Anukulchandra

“হীরক যেমন কয়লা প্রভৃতি আবর্জ্জনায় থাকে, উত্তমরুপে পরিষ্কার না করলে সেটার জ্যেতি বেরোয় না, তেমনই তিনি তো সংসারে অতি সাধারন জীবের মত থাকেন, কেবল প্রেমের প্রভাবেই তাঁর দীপ্তিতে জগৎ উদ্ভাসিত হয়। প্রেমই তাঁকে ধরতে পারে। প্রেমের সঙ্গ কর, তিনি আপনিই প্রকট হবেন”----------- Anukul Thakur
“যে শাশুড়ী মা সে কিন্তু তোমার অর্ধেক অঙ্গের মা অর্থাৎ তুমি আর তোমার স্বামী দুজনে মিলে কিন্তু পূর্ণাঙ্গ। আর মা মানেই জগত জননী সর্বেসর্বা। বৌমা আসলে তার আস্তে আস্তে কর্তৃত্ব হরায়, আবার ছেলেকে হারানোর ভয় থাকে| ছেলেরা আগে মাকে ঘিরে থাকে বিয়ের পর আস্তে আস্তে কমে যায় । তাই একটু দোষ গুন ধরে একটু রেগে কথা বলে। হয়তো বা মনের কিছু দুঃখ অন্য কাউকে বলে। সব বিষয় গুলো যদি গভীর ভাবে ভাবো দেখতে পাবে মায়ের কোন দোষ নেই। তখন তাকেই মাথায় করে রাখবে তুমি গৃহিণীর কন্যা হয়েই থাকবে” –----------- Anukul Thakur

“কেউ যদি তোমার নিন্দা করে করুক, কিন্তু খেয়াল রেখো তোমার চলন চরিত্রে নিন্দনীয় কিছু যেন কোনো ক্রমে স্থিতিলাভ করতে না পারে, তাহলে নিন্দা ব্যর্থ হয়ে উঠবে এমনিতেই” –-----------Thakur Anukulchandra
“যতই পরের দোষ দিবি তুই নিজের যা দোষ এড়াতে, পেয়ে বসবে সে দোষ তোমায় দেবে না পা বাড়াতে”----------- Anukul Thakur
“আত্ম-প্রতিষ্ঠার তাগিদে যারা শক্তিমান হয় তারা শক্তির দম্ভে সৎলোককে অবমাননা করতে শুরু করে। চাটুকার ছাড়া অন্য লোককে তারা বরদাস্ত করতে পারে না। বহু লোক তাদের আচরণে অন্তরে অন্তরে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে আর তাই হয় তাদের কাল। অন্তত লোকের অন্তরে তাদের কোন আসন প্রতিষ্ঠিত হয় না” –----------- Anukul Thakur

“যার উপর যা কিছু সব দাঁড়িয়ে আছে তাই ধর্ম, আর তিনিই পরম পুরুষ। ধর্ম কখনও বহু হয় না ধর্ম একই আর তার কোনো প্রকার নেই। মত বহু হতে পারে, এমনিকি যত মানুষ তত মত হতে পারে কিন্তু তাই বলে ধর্ম বহু হতে পারে না” ----------- Thakur Anukulchandra

“এটা খুবই সত্য কথা যে, মনে যখনই অপরের দোষ দেখবার প্রবৃত্তি এসেছে তখনই ঐ দোষ নিজের ভিতরে এসে বাসা বেধেছে। তখনই কালবিলম্ব না করে ওই পাপপ্রবৃত্তি ভেঙ্গেচুরে ঝেঁটিয়ে সাফ করে দিলে তবেই নিস্তার, নইলে সব নষ্ট হয়ে যাবে”
Anukul Thakur

“মাটির শরীর মাটিই হবে মাটি ছাড়া নয় বিধান মাটিরে তুই কররে খাঁটি অমৃতেরই এনে নিদান” Anukul Thakur


“সৎসঙ্গী হওয়া মানে সবার বাঁচা-বাড়ার সেবক হওয়া। অন্যের বেঁচে থাকা ও বৃদ্ধি পাওয়াকে অক্ষুন্ন ও অব্যাহত রাখিয়া জীবন ও বৃদ্ধিকে লাভ করিবার জন্য যাহারা যত্নশীল তাহারাই সৎসঙ্গী। আত্ননঃ সর্বেষাং হি জীবনবর্দ্ধনাধীগম পরো যঃ স এব সৎসঙ্গী অর্থাৎ আমি সৎসঙ্গী তার মানে আমি প্রতি-প্রত্যেকের জীবন বৃদ্ধির সঙ্গী”----------- Anukul Thakur

“তোমার ভাষা যদি কুৎসা-কলঙ্কজড়িতই হয়ে থাকে, অপরের সুখ্যাতি করতে না পারে, তবে যেন কারো প্রতি কোনো মতামত প্রকাশ না করে। আর মনে-মনে তুমি নিজ স্বভাবকে ঘৃনা করতে চেষ্টা করো এবং ভবিষ্যতে কুৎসা-নরক ত্যাগ করতে দৃঢ়-প্রতিজ্ঞ হও”----------- Anukul Thakur